গত ২২ সেপ্টেম্বর সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে নাগরিক মঞ্চের প্রধান সমন্বয়কারী আহসান উল্লাহ শামীম এর সভাপতিত্বে ৭২’র সংবিধান, জুলাই সনদের আইনীভিত্তি প্রাদন ও পিআর পদ্ধতিতে জাতীয় নির্বাচন শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনায় বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ বলেছেন, ছাত্র জনতার ২৪’র অভ্যুত্থানের চেতনায় রাষ্ট্রের প্রয়োজনীয় সংস্কার ও জুলাই সনদের আইনীভিত্তি না হওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশে কোন নির্বাচন হবে না; জনগণ হতে দেবে না।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আব্দুল হালিম বলেন, জাতীয় নির্বাচন দেয়ার আগে বিগত ফ্যাসিস্ট সরকার রাষ্ট্রকে অকার্যকর করে দিয়েছে সে সকল সেক্টর পুর্ণভাবে সংস্কার করে দেশকে স্বাভাবিক গতিতে নিয়ে আসতে হবে। তিনি আরো বলেন, দুর্নীতিগ্রস্তরাই সংস্কার করতে ভয় পায়, কারণ তারা জানে সংস্কার করলে তারা ক্ষমতায় গিয়ে দুর্নীতি ও লুটপাট করতে পারবে না।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অবঃ) আব্দুল্লাহিল আমান আযমী বলেন, আমি রাজনীতি করি না, তবে রাজনীতি করা থেকে বিরতও থাকবো না। দেশের এই অচলাবস্থা সচল করতে আর বসে থাকা যায় না। সংবিধান পরিবর্তন করতে হবে, পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন দিতে হবে, তবে পিআর এর বিভিন্ন দিক বিবেচনায় রেখে সার্বিক আলোচনা করে সামনে এগিয়ে যেতে হবে। আগামীতে ইসলাম পন্থীদেরকে ক্ষমতায় এনে দুর্নীতি, দুঃশাসন বন্ধ করে দেশকে একটি কল্যাণ রাষ্ট্রে পরিণত করতে হবে।
সভাপতির বক্তব্যে মঞ্চের প্রধান সমন্বয়কারী আহসান উল্লাহ শামীম বলেন, রাজনীতির অঙ্গণে যারা নিজেদেরকে বড় বড় দল বলে অহংকার করতো এবং বিগত দিনে জনগণকে বোকা বানিয়ে একের পর এক ক্ষমতার স্বাদ গ্রহণ করে দুর্নীতিতে দেশকে চ্যাম্পিয়ন বানিয়েছিল তাদের রাজনৈতিক দিন ছোট হয়ে আসছে। যার প্রামণ হয়েছে ডাকসু ও জাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে বিপুল ব্যবধানে হেরে যাওয়া। নতুন প্রজন্ম এক স্বৈরাচারকে হটিয়েছে অন্য কোন স্বৈরাচারকে ক্ষমতায় বসানোর জন্য নয়। তরুণরা পরিবর্তন চায়, আর এই পরিবর্তনই ইসলামপন্থীদের ক্ষমতা গ্রহণ করার মধ্য দিয়েই হবে ইনশাহ আল্লাহ।
আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন- নাগরিক মঞ্চের উপদেষ্টা কর্ণেল (অবঃ) খন্দকার ফরিদুল আকবর, মোঃ নজরুল ইসলাম, পয়ামে ইনসানিয়াত বাংলাদেশের আমির অধ্যাপক ড. শহীদুল ইসলাম ফারুকী, হেফাজতে ইসলাম ও বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস এর নায়েবে আমির মুফতি মোঃ আহম্মেদ আলী কাশেমী। অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, ইসলামি শিক্ষা উন্নয়ন বাংলাদেশের মহাসচিব প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আবু হানিফ খান, নিরপেক্ষ জনতার ফেরামের চেয়ারম্যান মেজর (অবঃ) ড. মাসুদুল হাসান, বাংলাদেশ সংস্কার পার্টির চেয়ারম্যান মেজর (অবঃ) আমিন আহমেদ আফসারী, বাংলাদেশ ইসলামী দলের চেয়ারম্যান মুফতি শামসুল হক ফারুকী, মহাসচিব মোঃ হুমায়ুন কবির, বাংলাদেশ মানবিক পার্টির চেয়ারম্যান শওকত হোসাইন শুভ, বাংলাদেশ ছাত্র-জনতা পার্টির চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মোঃ বেলাল হোসেন, দেশপ্রেমিক নাগরিক পার্টির মহাসচিব মোঃ আলতাফ হোসাইন, বাংলাদেশ মুক্তি পার্টির চেয়ারম্যান সাংবাদিক মোঃ দেলোয়ার হোসেন ভূইয়া, ইউনাইটেড পাবলিক কাউন্সিল এর চেয়ারম্যান এডভোকেট মোঃ মাহবুবুর রহমান, মহাসচিব মাওলানা আবু নোমান, জাতীয় ঐক্য সংহতি পরিষদের প্রধান সমন্বয়কারী মোঃ নাজিমুল হক, গণ আজাদী লীগের চেয়ারম্যান মোঃ আতাউর রহমান খান, ইসলামী বুদ্ধিজীবী ফ্রন্ট এর চেয়ারম্যান শাহ সুফী ইঞ্জিনিয়ার মোঃ হান্নান আল হাদী, বাংলাদেশ পিপল্স পার্টির চেয়ারম্যান মোঃ সিদ্দিকুর রহমান, বাংলাদেশ তৃণমূল পার্টির চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম রানা, জাতীয় সাংস্কৃতিক পরিষদের সভাপতি শিল্পী মোঃ আব্দুল জব্বার, সাধারণ সম্পাদক মোঃ মারুফ মিয়া, জাস্টিস পার্টির চেয়ারম্যান আবুল কাশেম মজুমদার, ইসলামী সমাজতান্ত্রিক দলের চেয়ারম্যান হাফিজুর রহমানসহ জাতীয় নেতৃবৃন্দ।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অবঃ) আব্দুল্লাহিল আমান আযমী বলেন, আমি রাজনীতি করি না, তবে রাজনীতি করা থেকে বিরতও থাকবো না। দেশের এই অচলাবস্থা সচল করতে আর বসে থাকা যায় না। সংবিধান পরিবর্তন করতে হবে, পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন দিতে হবে, তবে পিআর এর বিভিন্ন দিক বিবেচনায় রেখে সার্বিক আলোচনা করে সামনে এগিয়ে যেতে হবে। আগামীতে ইসলাম পন্থীদেরকে ক্ষমতায় এনে দুর্নীতি, দুঃশাসন বন্ধ করে দেশকে একটি কল্যাণ রাষ্ট্রে পরিণত করতে হবে।
সভাপতির বক্তব্যে মঞ্চের প্রধান সমন্বয়কারী আহসান উল্লাহ শামীম বলেন, রাজনীতির অঙ্গণে যারা নিজেদেরকে বড় বড় দল বলে অহংকার করতো এবং বিগত দিনে জনগণকে বোকা বানিয়ে একের পর এক ক্ষমতার স্বাদ গ্রহণ করে দুর্নীতিতে দেশকে চ্যাম্পিয়ন বানিয়েছিল তাদের রাজনৈতিক দিন ছোট হয়ে আসছে। যার প্রামণ হয়েছে ডাকসু ও জাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে বিপুল ব্যবধানে হেরে যাওয়া। নতুন প্রজন্ম এক স্বৈরাচারকে হটিয়েছে অন্য কোন স্বৈরাচারকে ক্ষমতায় বসানোর জন্য নয়। তরুণরা পরিবর্তন চায়, আর এই পরিবর্তনই ইসলামপন্থীদের ক্ষমতা গ্রহণ করার মধ্য দিয়েই হবে ইনশাহ আল্লাহ।
আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন- নাগরিক মঞ্চের উপদেষ্টা কর্ণেল (অবঃ) খন্দকার ফরিদুল আকবর, মোঃ নজরুল ইসলাম, পয়ামে ইনসানিয়াত বাংলাদেশের আমির অধ্যাপক ড. শহীদুল ইসলাম ফারুকী, হেফাজতে ইসলাম ও বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস এর নায়েবে আমির মুফতি মোঃ আহম্মেদ আলী কাশেমী। অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, ইসলামি শিক্ষা উন্নয়ন বাংলাদেশের মহাসচিব প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আবু হানিফ খান, নিরপেক্ষ জনতার ফেরামের চেয়ারম্যান মেজর (অবঃ) ড. মাসুদুল হাসান, বাংলাদেশ সংস্কার পার্টির চেয়ারম্যান মেজর (অবঃ) আমিন আহমেদ আফসারী, বাংলাদেশ ইসলামী দলের চেয়ারম্যান মুফতি শামসুল হক ফারুকী, মহাসচিব মোঃ হুমায়ুন কবির, বাংলাদেশ মানবিক পার্টির চেয়ারম্যান শওকত হোসাইন শুভ, বাংলাদেশ ছাত্র-জনতা পার্টির চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মোঃ বেলাল হোসেন, দেশপ্রেমিক নাগরিক পার্টির মহাসচিব মোঃ আলতাফ হোসাইন, বাংলাদেশ মুক্তি পার্টির চেয়ারম্যান সাংবাদিক মোঃ দেলোয়ার হোসেন ভূইয়া, ইউনাইটেড পাবলিক কাউন্সিল এর চেয়ারম্যান এডভোকেট মোঃ মাহবুবুর রহমান, মহাসচিব মাওলানা আবু নোমান, জাতীয় ঐক্য সংহতি পরিষদের প্রধান সমন্বয়কারী মোঃ নাজিমুল হক, গণ আজাদী লীগের চেয়ারম্যান মোঃ আতাউর রহমান খান, ইসলামী বুদ্ধিজীবী ফ্রন্ট এর চেয়ারম্যান শাহ সুফী ইঞ্জিনিয়ার মোঃ হান্নান আল হাদী, বাংলাদেশ পিপল্স পার্টির চেয়ারম্যান মোঃ সিদ্দিকুর রহমান, বাংলাদেশ তৃণমূল পার্টির চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম রানা, জাতীয় সাংস্কৃতিক পরিষদের সভাপতি শিল্পী মোঃ আব্দুল জব্বার, সাধারণ সম্পাদক মোঃ মারুফ মিয়া, জাস্টিস পার্টির চেয়ারম্যান আবুল কাশেম মজুমদার, ইসলামী সমাজতান্ত্রিক দলের চেয়ারম্যান হাফিজুর রহমানসহ জাতীয় নেতৃবৃন্দ।
এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।